।।এক।।
আজকাল অনেক ব্যস্ত থাকি। সেই সকাল সাড়ে ছয়টায় উঠে একবার বাসায় ফিরলাম দুপুরের দিকে। যোহর পড়েই আবার বেরোতে হলো। ফিরে এলাম আবার ঘন্টাখানেক পরে।
ভীষণ ক্লান্ত! ঘুমে চোখ বুজে আসছিলো! পোশাক না ছেড়েই বিছানায় বসে কখন যেন ঘুমিয়ে পরেছি! মৃদুকন্ঠে কে যেন বলে উঠলো,
- তোমার ছোট ছোট প্রাণীগুলো আমাকে কামড়াচ্ছে!
আমি চোখ না খুলেই বলে উঠলাম,
- কি কামড়াচ্ছে?
আবার জবাব এলো,
- ঐ ছোট ছটো প্রাণীগুলো কামড়াচ্ছে!
খেয়াল করতে চেষ্টা করলাম এইবার, কি বলে! খেয়াল করে দেখা গেলো ও মশার কথা বলছে। কি কথা দেখ তো! কী পাকনা!
আমার মাথায় দুষ্টুমি খেলে গেলো, “ছোটই তো! এমন করো কেন?”
আমার দিকে চোখ ছোট করে চেয়ে মুখ ভেঙ্গিয়ে কপট রাগ দেখিয়ে আমার কনুইয়ে আলতো কিল ছুঁয়ে বলে উঠলো, “যাও!”
আমি মৃদু হাসি ছুঁড়ে দিয়ে আবার ঘুমোতে লাগলাম।
কানে বেজে উঠলো ওর কথা আবারো। আমি চোখ না খুলেই শুনতে লাগলাম।
- তুমি কি আজকে স্যাড নাকি ব্রাইট?
- আমি আজকে অনেক খুশিইই! বলে উঠি আদুরে কণ্ঠে।
- তুমি আজকে ঘুমাইছো?
- হুউউউ, আমি তো ঘুমাচ্ছিইইই! তুমি দেখছো না?
- তুমি ঘুমাচ্চো কেন?
- আমি খুব টায়ার্ড!
- আচ্চা! গুমাও!
আমি আবার ঘুমোতে থাকি। কতক্ষণ পরে__ বেশ তেড়ে বলে ঊঠে কণ্ঠটা...
- এইইই, তুমি ঘুমাও কেন? আজ আমার সাথে খেলবে না?
- এখন খেলা! আচ্ছাআআ তুমিইই খেলো।
আবার কিছুক্ষণ নিরবতা। পেনসিলে কিছু আঁকার খসখস শব্দ, বই রাখছে ধুপ ধাপ!
আমি বলে উঠি, “নুশা, কি কর তুমি?”
সেই জবাব না দিয়ে কণ্ঠটা বলে, “তুমি আজকে কেন খুশি?”
- উম! আমি একটা কবিতা লিখেছি।
- “কবিতা? অ! আমিও এখন কবিতা লিখবো।“ খাতা টেনে নিয়ে মুখে বলতে বলতে লিখতে শুরু করে, “নোটন নোটন পায়রাগুলো ঝোটন বেঁধেছে। ও পারেতে ছেলে মেয়ে...!”আবার আমার দিকে মনযোগ, “কয় লাইন লিখবো?”
- “ওওরে! তোমার কবিতা নাকি ওটা?” আমার খুব হাসি পেয়ে যায়। আমি উঠে বসি এইবার। সিরিয়াস কণ্ঠে বলে উঠি, “আট লাইন লেখো!”
।।দুই।।
আপু, আপু, ও আপু, তুমি ভূত দেখছোওও? আমি পিচ্চির অদ্ভূত প্রশ্ন শুনে অবাক হই। মজা পাই। ভয় পাওয়া কণ্ঠে কপটভঙ্গীতে বলে উঠি, “ওরে বাবা! ভূত! না, ভূত দেখিনি! ভূত ভয় করে আমার!”
- আমা ভয় করে না! আমি ভূত দিখছি।
আমি মনযোগী শ্রোতার মত শুনে যাই ঈশানের বকর বকর। তাল মেলাতে থাকি।
ও আর কোন কথা বলে না। চুপচাপ কাজ করে যায়। কিছুক্ষণ পরে, ড্রয়িং খাতাটা বাড়িয়ে দিয়ে আমার দিকে, “কি রঙ করবো?”
- যা ইচ্ছা করো। আজকে তোমার ইচ্ছে দিন।
- এটা কমলা না? এই আপুউউ, এটা কমলাআআ?
আমি অবাক হই আবারো। ওকে রঙ চেনানো হয়নি। তবু, আমি ওকে অন্যরকম করে রঙ চেনাতে চেষ্টা করি। আমার মনে হয় বাস্তবের অনেক কিছুই বাস্তবতা দিয়েই বোঝানো ভালো। যেমন এই মুহুর্তে ওকে জিজ্ঞেস করলাম, “লেনিন চাচ্চু যে কমলা এনেছিলো তুমি খেয়েছিলে?” হ্যাঁ সূচক জবাব পেলাম। এখন বলি আবার, “সেটা দেখতে কি রঙ বলো তো?” ও আমার দিকে কমলা রঙ এর প্যাস্টেল কালার স্টিকটি বাড়িয়ে দিয়ে উচ্ছ্বল হাসিতে নতুন আবিষ্কারের ভঙ্গীতে মুখে দুষ্টুমি হাসি নিয়ে বলে উঠলো, “এইটা।“ আমি ওকে বুঝিয়ে দিলাম, “তাহলে এটা কী রঙ?” ও বলে উঠলো, “কমলা!”
পিচ্চি ঘাড় ঘুরিয়ে “আচ্চাআ” বলে কমলায় রঙ ঘঁষতে লাগলো।
।।তিন।।
পাঠক আপনি অবশ্যই আমার সম্পর্কে কিছুটা আন্দাজ করে ফেলেছেন!হ্যাঁ, আপনি যা ভেবে নিয়েছেন সেটাই সত্য। এক ঝাঁক বুনো পাখিকে পোষ মানাবার দায়িত্ব আমার। সারা দিন রাত এদের কিচির মিচির আমাকে সহ্য করতে হয়। অবশ্য আমি এতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। আমার মোটেই বিরক্ত লাগে না। এখন বেশ ভালো আছি আমি! অন্ততঃ যে জীবন পেছনে ফেলে এসেছি!
আমার কথাগুলো কি ভাসা ভাসা মনে হচ্ছে? আপনি নিশ্চয়ই আরো জানতে চান আমার সম্বন্ধে। হ্যাঁ আমি সব বলবো একটু সবুর করুন।
আজ আমি যেখানে দাঁড়িয়ে, তা থেকে চলুন বছর খানেক পেছনে ফিরে যাই।আমার জীবনটা এতটা জৌলুশের ছিলো না একসময়। না, অর্থনৈতিক কথা বুঝাই নি। একমাত্র সন্তান ছিলাম বাবা মায়ের। খুবই আদরের। সেক্ষেত্রে সুখী হবারই কথা। কিন্তু, না! মানসিকভাবে খুব একা ছিলাম। ব্যবসায়ী বাবা হিল্লি দিল্লি করেই বেড়াতেন। আর মা ছিলেন নারী বিষয়ক নানা ধরনের মিটিং ফিটিং নিয়ে! বাবা-মা কারোই আমাকে দেয়ার মত কোন সময় ছিলো না। সে কারণেই বেশ স্বাধীনচেতা হয়ে উঠেছিলাম। যা খুশি করতাম। কেউ দেখার ছিলো না। বলার ছিলো না।
ভার্সিটিতে উঠে প্রথম ক্লাসেই সুদর্শন মামুনের সাথে পরিচয়। খুব ভালো বন্ধুত্ব! ওকে খুব একটা ক্লাস করতে দেখতাম না। কিন্তু, নোট, সাজেশন সব কিভাবে যেন পেয়ে যেত যা পড়ে গরপরতা আমার রেজাল্ট খারাপ হতো না। খুব বেশি পড়াশুনা না করে ওর সাথে বরং এখানে ওখানে ঘুরে বেড়ানোটাই এক সময় নেশা হয়ে উঠলো। আমার সমস্ত সুখ দুখ, হাসি কান্নার একমাত্র সংগী ছিলো বলা যায় তাকে। তার সাথেই ডুবে থাকতাম। সবকিছু শেয়ার করতাম। মাঝে মাঝে ওর সাথে নিখোঁজ হতে শুরু করলাম। জীবনের অন্যরকম এক ব্যাখ্যা মনে গেঁড়ে বসেছিলো। যা খুশি করো। কেউ কিছু বলবে না!খুব বেশি উচ্ছৃংখলতা পেয়ে বসেছিলো। এক সময় বোধোদয় হলো যখন অনেক কিছুই হারিয়েছি। বাবা, মা, পরিচিত প্রিয়জনের তালিকায় ততদিনে মৌরি বলে কারো অস্তিত্বই মুছে গিয়েছিলো।
জানালারওপাশেছিলোনিস্তব্ধআকাশ
চারিদিকেআদিগন্তধূসরপ্রান্তর,
সময়দাঁড়িয়েছিলোএকপায়ে, ফেলছিলোক্লান্তদীর্ঘশ্বাস।
মস্তিষ্কেরলক্ষনিউরোনেগাড়অন্ধকার।
হঠাৎউড়েএলোবোধ!
প্রচন্ড হতাশার একটা মুহুর্ত এসেছিলো সেই সময়।এমন নিকষ কালো অন্ধকারেনিমজ্জিত হয়ে গিয়েছিলাম যেখান থেকে নিজেকে তুলে আনা খুব খুব কঠিন! পরিচিত অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো। মরেই যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, বাঁচার যে বড় সাধ! এই পৃথিবীর আকাশ, মেঘের রঙ না দেখে কি করে আমি এখান থেকে যাই! এক জীবনের সবটা যে উপভোগ করা হলো না! কবিতার খাতায় এখনো যে অনেক পৃষ্ঠা বাকি।
যা করেছি, যা হারিয়েছি তার জন্য কি নিজের এতটুকু ভুল নেই! দোষ নেই? নিজেকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার কি কোন পথ পাওয়া যাবে! ভেবে ভেবে দিশেহারা হৃদয় কেঁদে কেঁদে মরতো। ভেবে ভেবেই পার হতো দিনগুলো!
অন্য কোন মেয়ে হলে কি করতো জানি না। হয়তো এই পৃথিবীর মায়া পুরোপুরি ত্যাগ করে বিদায় নেয়াটাই শ্রেয় মনে করতো। আমি সেটা হতে দেই নি। বিষন্নতার আঁধারে ডুবতে দিতে চাইতাম না! নিজেকে। অন্যকেও। কিছু না কিছুর সাহায্যে অবলম্বন খুঁজে নেয়ার এক আশ্চর্য ক্ষমতা ছিলো আমার। সেই মানসিক জোরেই বোধহয় ঘুরে দাঁড়ালাম।
।।চার।।
শহরের বায়ূ আর সহ্য হচ্ছিলো না। দেয়ালগুলো যেন আমাকে গলা টিপে মারতে আসতো প্রতি রাতে। এই অসহ্য অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে ইচ্ছে করতো একদিন ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পরি। অজানা কোন গন্তব্যে! যেখানে গেলে পরিচিত কারো সাথে দেখা হবে না!
পত্রিকার পাতায়একদিন ছোট্ট একটি বিজ্ঞাপন চোখে পরলোঃ
“শিশুমন বুঝতে সক্ষম শিশুর সার্বক্ষণিক পরিচর্যার একজন সজীব মনের মানুষ চাই।আগ্রহী ব্যক্তিরা ০১৭১...... নম্বরে সাত দিনের মধ্যে যোগাযোগ করুন। মহিলা প্রার্থী অগ্রগণ্য।“
ভাগ্যবিড়ম্বিতা তিন কাল ডুবে যাওয়া মানসিকভাবে বিধ্বস্ত অজানা গন্তব্যের পথযাত্রী একজনের কাছে বিজ্ঞাপনটি যেন কুল কিনারা হারানো ডুবন্ত নাবিকের পথ নির্দেশ। ভেবে ভেবে একসময় গ্রামীণ ঐ নাম্বারটিতে ফোন করেই বসলাম।
- হ্যালো, আজকের নয়া দিগন্তের শেষ পাতার একটি বিজ্ঞাপন চোখে পরেছিলো।
- হ্যাঁ। আপনি কি কাজটি করতে আগ্রহী?
- কাজটা ঠিক কি ধরনের যদি বলতেন!
- আপনি কোথা থেকে বলছেন?
- আপনার অফিসটা কোথায়?
- আমার অফিসটা যশোরে। কাজীপাড়া।
- ওহ! আমি ঢাকা থেকে বলছিলাম।
- ঠিক আছে। আপনি কাজটি করবেন কি-না তা ভেবে নিন।
- আমার আগ্রহ আছে। কিন্তু যশোরে আমার থাকার জায়গা নেই।
- আপনাকে আলাদা কোথাও থাকার প্রয়োজন তো নেই। সার্বক্ষণিক লোক চেয়েছি আমরা।
- ও তাইতো!
- হ্যাঁ। আপনি কাজটি করতে মনস্থ করে নিন। আপনাকে আমার গাড়ি, যশোরে জায়গামত পৌঁছে দেবে।
সেই মুহুর্তে একটা ঠিকানা পাওয়ার আনন্দ ছাড়া আর কিহচুই মাথায় ছিলো না! একটু সময়ের জন্যও মনে হলো না অজানা অচেনা জায়গায় গিয়ে আবারো কোন বিপদে পরতে পারি!ঘুমের ঘোরে হেঁটে যাওয়া স্বপ্নের পথিকের মত আমি কিভাবে যে যশোর পৌঁছলাম সেটি এখন আর মনে পরে না। জীবনের মোড় ঘুরে গেলো।পৃথিবীতে কত অলৌকিক ঘটনাই ঘটে!এমন কিছু আমার জন্য অপেক্ষা করছিলো কে জানতো!
ইউকে ফেরত প্রবাসী। কাজী লেনিন। চৌত্রিশ পয়ত্রিশ বছরের বেশি বয়স হবে না। মাঝারী গড়নের মানুষটির চেহারায় এমন কিছু ছিলোযাতে প্রথম দেখাতেই আশ্চর্য্য নির্ভরতা ভর করেছিলোনিজের মধ্যে। যশোরের কাজীপাড়ায় পৈতৃক ভিটায় অনাথ পথশিশুদের জন্য একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করতে চান তিনি। যেখানে পড়াশুনার সুযোগ সহ সার্বিক সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। কথাটি জানার পরে আমি হাউমাউ করে কেঁদে উঠলাম যা আমার পরিচালককে হতবাক করে দিয়েছিলো। মাত্র ক’দিন আগেই যদি এই সূবর্ণ সুযোগটা আমার হাতে আসতো! আমার অধরা মাতৃত্ব পৃথিবীর আলো দেখতে পেতো! কিছুটা সময় পরেই আত্মসংবরণ করে নিয়েছিলাম। পাছে ঠিকানা হারাই!কান্না ভুলে ধাতস্থ হয়ে উঠলাম। তখনকার মত সবাই বুঝে নিলো চাকরিটা আমার খুবই দরকার। কেন দরকার! কেন কান্না সেটা কেউ বুঝলো না! অবশ্য এই নিয়ে কেউ নাক গলায় নি। তাই বেঁচে গেলাম।
সংস্থাটির প্রধান পরিচর্যাকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এখানে আমরা এখন বেশ কয়েকজন আছি। নিয়োগপ্রাপ্ত প্রত্যেকেই নারী। প্রত্যেকেই আমার মতন কোন না কোন জীবনের সংঘাতে পর্যুদস্ত হয়ে নতুন প্রাণ ফিরে পেতে এখানে এসে জয়েন করেছে। কিংবা বলা যায় লেনিন সাহেব সবাইকে খুঁজে খুঁজে এনেছেন।
এখানেরশিশুদের আমরা স্কুলের শিক্ষার্থীদের মত একটা নির্দিষ্ট সময় পড়াশুনা শেখাই না। কাজগুলো এমন রুটিনে ভাগ করা হয়েছে যেখানে প্রতিটি শিশুর ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর ঘুমোতে যাওয়ার আগে কোন এক সময়ে পড়াশুনা করানো হবেই। সপ্তাহে সপ্তাহে আমরা বাচ্চাদের নিয়ে বেড়াতে বেরোই। নাচ গানের আসর বসাই আরো কত কি! মোট কথা শিশুদের জন্য এটা একটা স্বর্গ! আমরা এটিকে আরো বড় করবো।
মানুষে মানুষে কত তফাৎ! এক জীবনে কত কিছুর সাথে সাক্ষাৎ হবার সুযোগ ঘটে! আজ আমি যার পাশে দাঁড়িয়ে, সেই সজীব সবুজ মনের মানুষটাই বদলে দিয়েছে আমাকে আমূল। নিজেকে নতুন করে বাঁচার সুযোগ করে দিয়েছে মানুষটা আমাকে। এক ঝাঁক নবীন কচিকাঁচার ভিড়ে আমি ভুলে থাকি আমার হারিয়ে যাওয়া মাতৃত্ব!
একজন চিরতরূণ মানুষের সাথে এই পথ যাত্রায় আমার শুষ্ক রুক্ষ মলিন পাতাহীন মনবৃক্ষে বর্ষার প্রকৃতির মত নতুন সজীব প্রাণের স্ফুরণ ঘটতে থাকে। আমার কবিতার পাতা ভরে উঠতে থাকে পুনরায়...
পাতা ঝরে যায় ঝরুক
তবু গাছ তো বেঁচেই আছে
শুকনো হলেও তারি মাঝে পাবে
বাঁচার সে স্পন্দন।
শুকনো ডালেতে দু’হাত বাড়িয়ে
রয়েছে আকাশ পানে
সূর্য ওঠার শুভ লগ্নেরে
জানায় সে অভিনন্দন।।
পথ দূর্গম জানি হবে
তবু আমরা যে নির্ভীক
বিন্দুমাত্র হতাশা এনো না বক্ষে।
জেনে নিয়েছি যে পথ দূর্গম
হোকনা যতই বন্ধুর
এ পথে হাঁটলে নিশ্চয়ই যাবো লক্ষ্যে।।
মনের সকল জড়তা কাটাতে
নিতে হবে আজ দৃঢ়তা,
হতে হবে আজ নির্ভীক প্রাণদানে
শত্রু মেঘেরা ঠেঁকাতে পারে না
সূর্য ওঠার লগ্ন
বুকের রক্ত ঢেলে সূর্যকে
আনবো সসম্মানে।
১৭ অক্টোবর - ২০১১
গল্প/কবিতা:
৪৪ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪